সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আমাকে ও আমার মেয়েদের কুপ্রস্তাব দেয় রাজ্জাক। কালের খবর কল্যাণমুখী রাষ্ট্র গড়তে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কাজ করে যাচ্ছে। কালের খবর ঈশ্বরগঞ্জে কালভার নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ। কালের খবর চ্যালেঞ্জের মুখে দেশের অর্থনীতি। কালের খবর জুলাই-আগষ্টে শহীদদের ছাড়া আর কারো প্রতি দায়বদ্ধতা নেই। কালের খবর পার্বত্য চট্টগ্রামের সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল কাসাভা। কালের খবর চবি এক্স স্টুডেন্টস ক্লাব ঢাকা এর সভাপতি ব্যারিস্টার ফারুকী এবং সাধারণ সম্পাদক জিএম ফারুক স্বপন নির্বাচিত। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় প্রাথমিক বিদ্যালয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন। কালের খবর সীতাকুণ্ড হবে বাংলাদেশের অন্যতম মডেল উপজেলা : আনোয়ার সিদ্দিক চৌধুরী। কালের খবর মাটিরাঙ্গার গুমতিতে মহান বিজয় দিবসে বিএনপির শোভাযাত্রা ও পুষ্পস্তবক অর্পণ। কালের খবর
যশোরে ৭৫ শতাংশ বই এখনো পৌঁছেনি। কালের খবর

যশোরে ৭৫ শতাংশ বই এখনো পৌঁছেনি। কালের খবর

যশোর প্রতিনিধি, কালের খবরঃ

আর মাত্র ৩ দিন পর নতুন বছর শুরু। অথচ যশোরে চাহিদার ৭৫ শতাংশ বই এখনো পৌঁছেনি। তারপরও চলছে বই উৎসবের প্রস্তুতি। এ নিয়ে অভিভাবক, শিক্ষক, শিক্ষার্থী সকলেই হতাশ। কবে নাগাদ পূর্ণাঙ্গ বই মিলবে তার নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না কেউ। অর্থনৈতিক সংকটের মাঝেই বাড়তি ফি দিয়ে ছেলে-মেয়েদের স্কুলে ভর্তির পাশাপাশি যাবতীয় শিক্ষা উপকরণের দাম বৃদ্ধিতে নিম্ন আয়ের মানুষতো বটেই, মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের নাভিশ্বাস ওঠার উপক্রম। সরকারের পক্ষ থেকে বছরের প্রথমদিনে শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেয়ার কথা বললেও যশোরে চাহিদার ৭৫ শতাংশ বই এখনো আসেনি। বই সংকটের আশঙ্কায় অভিভাবকরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন।

জেলা প্রাথমিক অফিস সূত্রে জানাগেছে, যশোরে চাহিদার মাত্র ২৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ বই এসেছে। মাধ্যমিক স্তরে এসেছে মাত্র ২৫ শতাংশ বই। এ পরিস্থিতিতে স্পষ্ট যে বছরের প্রথমদিন বই উৎসবে ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীই নতুন বই পাবে না। যদিও শিক্ষা অর্ফিস থেকে বলা হচ্ছে, আগামী ৩০ তারিখের মধ্যে শতভাগ না হলেও ৭৫ শতাংশ বই পাওয়া যাবে।

জেলা প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক, কারিগরি ও মাদ্রাসা পর্যায়ে যশোর জেলায় সম্ভাব্য ৫ লক্ষাধিক শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের জন্যে ৫৪ লাখ ৯৮ হাজার ৭৫টি বইয়ের প্রয়োজন। এরমধ্যে যশোরে মাধ্যমিক, দাখিল, এবতেদায়ী, এসএসসি ভোকেশনাল ও দাখিল ভোকেশনালে বইয়ের চাহিদা ৪১ লাখ ৪৯ হাজার ৯০২ পিস। চাহিদার বিপরীতে জেলায় বই এসে পৌঁছেছে ১৫ লাখ ৫৭ হাজার ৬২৩ পিস। প্রাথমিক বইয়ের চাহিদা ১৩ লাখ ৪৮ হাজার ১৭৩টি। অথচ পৌঁছেছে ৩ লাখ ৫৬ হাজার ২০৫ পিস বই।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মো. আব্দুস সালাম বলেন, বই নিয়ে এখনো আশা হারাইনি। মন্ত্রণালয় থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে বই পর্যায়ক্রমে পৌঁছে দেয়া হবে। আমরা প্রতিদিনই যোগাযোগ রাখছি।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com